|
৳ ৩০০ ৳ ২৫৫
|
১৫% ছাড়
|
| Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
"শাকসবজির পোকামাকড়" বইটির ফ্ল্যাপ এর লেখাঃ কৃষিবিদ মৃত্যুঞ্জয় রায় একজন ফসলের রোগ ও পোকা বিশেষজ্ঞ। দীর্ঘ প্রায় তিন দশক ধরে তিনি হাতে কলমে ফসলের সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা বা। আইপিএম বিষয়ে কাজ করছেন। তার। এসব মাঠের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি লিখেছেন শাকসবজির পোকামাকড় বইটি। বইটিতে প্রধান। শাকসবজি সমূহে সচরাচর যেসব পোকামাকড়ের আক্রমণ হয় সেসব পোকামাকড় চেনার উপাকার ক্ষতির লক্ষণ ও সমন্বিত ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে বিশদ বর্ণনা করা হয়েছে। সেই সাথে রয়েছে পোকামাকড়ের ৯৬টি রঙিন ছবি। গবেষণালব্ধ তথ্যের সাথে মাঠের অভিজ্ঞতার এ এক অপূর্ব সমন্বয়। প্রতি বছর পোকামাকড়ের আক্রমণে প্রায়। ১০-১৫ শতাংশ শাকসবজি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে শাকসবজি রক্ষা করা জরুরি। এ বইটি সেসব তথ্যের যোগান দেবে। বইটি ১৯৯৭ সালের জুলাই মাসে প্রথম প্রকাশিত হয়। এরপর বইটির ব্যাপক চাহিদার কারণে ৬ বার ছাপা হয়েছে। এবার বইটির আধুনিকায়ন করে। হালনাগাদ তথ্য দিয়ে প্রান্ত প্রকাশন থেকে প্রথম প্রকাশিত হলো। আশা করি পূর্বের মতো এবারও এ বইটি পাঠক প্রিয় হবে।
| Title | : | শাকসবজির পোকামাকড় |
| Author | : | মৃত্যুঞ্জয় রায় |
| Publisher | : | প্রান্ত প্রকাশন |
| ISBN | : | 9789849327301 |
| Edition | : | 1st Published, 2018 |
| Number of Pages | : | 160 |
| Country | : | Bangladesh |
| Language | : | Bengali |
কৃষিবিদ মৃত্যুঞ্জয় রায় প্রায় তিন দশক ধরে বিভিন্ন জাতীয় পত্র-পত্রিকায় লিখছেন। তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ থেকে এম.এসসি.এজি (উদ্যানতত্ত্ব) ডিগ্রি অর্জন করেন। পেশাগতভাবে তিনি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে। সর্বশেষ অতিরিক্ত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর রয়েছে কৃষিক্ষেত্রে মাঠ পর্যায়ে কাজ করার সুদীর্ঘ বাস্তব অভিজ্ঞতা ও ফসল উৎপাদনের বিশেষ পারদর্শীতা, শিক্ষকতা ও প্রশিক্ষণের দক্ষতা। এর ওপর ভিত্তি করে তিনি লিখেছেন ‘বাংলাদেশের অর্থকরী ফসল’ বইটি।। কৃষি বিষয়ে তিনি ইতােমধ্যে অনেকগুলাে বই লিখেছেন। এ পর্যন্ত তাঁর লেখা ৮৫টি বই প্রকাশিত হয়েছে যার মধ্যে ৬২টি বই কৃষি বিষয়ক। কৃষি বিষয়ক লেখালেখির জন্য তিনি ২০১২ সালে পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার এবং ২০১৮ সালে পেয়েছেন বাংলাদেশ একাডেমী অব এগ্রিকালচার স্বর্ণপদক।
If you found any incorrect information please report us
